Rising Post

ইশরাক নামাজের আমল ও ফজিলত

স্টাফ রিপোর্টার:ইশরাক নামাজের ফজিলত অনেক বেশি। আমাদের হয়তো অনেকের জানা নেই যে, ইশরাকের দুই রাকাত নামাজ পড়লে হজ ও ওমরার সওয়াব পাওয়া যায়।

কোনো সময় সেই দুই রাকাত নামাজ পড়তে হবে তা জেনে নিই- সূর্য উদয়ের পর যে দুই বা চার রাকাত নফল নামাজ পড়া হয়, তাকে ইশরাক-এর নামাজ বলে। এই নামাজ আদায় করলে এক হজ ও এক উমরার সওয়াব পাওয়া যায়। হাদিসে কুদসিতে রাসুল পাক মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তা’য়ালা বলেন, হে মানুষ, তুমি দিনের প্রথম অংশে আমার জন্য চার রাকাত নামাজ আদায় করো।

বিএনপি চায়না কোন রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ হোক:মির্জা ফখরুল 

তাহলে এ দিনে তোমার যা কিছু প্রয়োজন হয়, সবই আমি পূরণ করে দেব।’ এ হাদিসে কুদসি দ্বারা প্রমাণ হয়, ইশরাকের নামাজ চার রাকাত। তবে দুই রাকাত পড়লেও চলে। সাধারণত দুই রাকাতই পড়া হয়। তবে চার রাকাত পড়ে নেয়া উত্তম।

তিরমিজি শরিফে বর্ণিত আরেক হাদিসে হজরত মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি জামায়াতে ফজরের নামাজ আদায় করে সূর্য উদয় না হওয়া পর্যন্ত সেখানেই বসে থাকে এবং আল্লাহর নামে জিকির-আযকার করতে থাকে, এরপর আকাশে সূর্য ভালোভাবে উদয় হলে দুই রাকাত নফল নামাজ আদায় করে, সেই ব্যক্তি এক হজ ও এক উমরা আদায়ের সওয়াব পাবে।

ইশরাক নামাজের নিয়ত: ইশরাক নামাজের জন্য বিশেষ কোনো নিয়ত নেই। আরবিতেও নিয়ত বলা আবশ্যক নয়। শুধু এটুকু বললেই হবে, আমি আল্লাহর ওয়াস্তে কেবলামুখী হয়ে ইশরাকের দুই রাকাত নফল নামাজের নিয়ত করছি, আল্লাহু আকবার।

ইশরাক নামাজের সময়: সূর্য উদয় হওয়ার অন্তত ২০ মিনিট পর ইশরাকের ওয়াক্ত শুরু হয়। দ্বিপ্রহরের আগ পর্যন্ত নামাজ আদায় করা যায়। তবে ওয়াক্তের শুরুতেই ইশরাক নামাজ পড়ে নেয়া উত্তম। ফজরের নামাজ আদায়ের পর সেই স্থানে বসে থেকে দোয়া-দুরুদ, যিকির আযকারে লিপ্ত থাকবে। ইশরাকের নামাজ
যেকোনো সূরা/কেরাত দিয়ে পড়া যায়।

Facebook
Pinterest
LinkedIn
WhatsApp
Edit Content
Scroll to Top

শনিবার, ০২ নভেম্বর ২০২৪, ১৭ কার্তিক ১৪৩১

ভিডিও স্টোরি

ভিডিও স্টোরি

ভিডিও স্টোরি

ভিডিও স্টোরি

ভিডিও স্টোরি