১১:৫৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫

স্টারলিংক আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করলো বাংলাদেশে

  • রিপোর্টার
  • Update Time : ০৭:০০:১২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫
  • ১ Time View

স্যাটেলাইটভিত্তিক ইন্টারনেট সেবা স্টারলিংক বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করেছে।

আজ মঙ্গলবার সকালে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছে প্রতিষ্ঠানটি।

শুরুতে স্টারলিংক দু’টি প্যাকেজ দিয়ে যাত্রা শুরু করছে। স্টারলিংক রেসিডেন্স এবং রেসিডেন্স লাইট। মাসিক খরচ একটিতে ছয় হাজার টাকা, অপরটিতে চার হাজার ২০০ টাকা। তবে সেটআপ যন্ত্রপাতির জন্য ৪৭ হাজার টাকা এককালীন খরচ হবে।

বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা’র (বাসস) খবর অনুযায়ী, এখানে কোনো স্পিড ও ডাটা লিমিট নেই। ব্যক্তি পর্যায়ে ৩০০ এমবিপিএস পর্যন্ত গতির আনলিমিটেড ডেটা ব্যবহার করা যাবে।

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী লিখেন, খরুচে হলেও এর মাধ্যমে প্রিমিয়াম গ্রাহকদের জন্য উচ্চমান এবং উচ্চগতির ইন্টারনেট সেবাপ্রাপ্তির টেকসই বিকল্প তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি যেসব এলাকায় এখনো ফাইবার কিংবা দ্রুতগতির ইন্টারনেট সেবা পৌঁছেনি, সেখানে কোম্পানিগুলো ব্যবসা সম্প্রসারণ এর সুযোগ পাবেন, এনজিও ফ্রিল্যান্সার এবং উদ্যোক্তারা বছরব্যাপী নিরবচ্ছিন্ন উচ্চগতির ইন্টারনেটের নিশ্চয়তা পাবেন। প্রধান উপদেষ্টাসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।

বাংলাদেশের গ্রাহকরা আজ থেকেই অর্ডার করতে পারবেন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

জনপ্রিয় নিউজ

নির্বাচন কমিশন পূর্ণগঠন ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনের দাবিতে ইসির সামনে বিক্ষোভ করবে এনসিপি

স্টারলিংক আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করলো বাংলাদেশে

Update Time : ০৭:০০:১২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫

স্যাটেলাইটভিত্তিক ইন্টারনেট সেবা স্টারলিংক বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করেছে।

আজ মঙ্গলবার সকালে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছে প্রতিষ্ঠানটি।

শুরুতে স্টারলিংক দু’টি প্যাকেজ দিয়ে যাত্রা শুরু করছে। স্টারলিংক রেসিডেন্স এবং রেসিডেন্স লাইট। মাসিক খরচ একটিতে ছয় হাজার টাকা, অপরটিতে চার হাজার ২০০ টাকা। তবে সেটআপ যন্ত্রপাতির জন্য ৪৭ হাজার টাকা এককালীন খরচ হবে।

বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা’র (বাসস) খবর অনুযায়ী, এখানে কোনো স্পিড ও ডাটা লিমিট নেই। ব্যক্তি পর্যায়ে ৩০০ এমবিপিএস পর্যন্ত গতির আনলিমিটেড ডেটা ব্যবহার করা যাবে।

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী লিখেন, খরুচে হলেও এর মাধ্যমে প্রিমিয়াম গ্রাহকদের জন্য উচ্চমান এবং উচ্চগতির ইন্টারনেট সেবাপ্রাপ্তির টেকসই বিকল্প তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি যেসব এলাকায় এখনো ফাইবার কিংবা দ্রুতগতির ইন্টারনেট সেবা পৌঁছেনি, সেখানে কোম্পানিগুলো ব্যবসা সম্প্রসারণ এর সুযোগ পাবেন, এনজিও ফ্রিল্যান্সার এবং উদ্যোক্তারা বছরব্যাপী নিরবচ্ছিন্ন উচ্চগতির ইন্টারনেটের নিশ্চয়তা পাবেন। প্রধান উপদেষ্টাসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।

বাংলাদেশের গ্রাহকরা আজ থেকেই অর্ডার করতে পারবেন।